যে সাধন জোরে কেটে যায় কর্মফাঁসি।
জানবি সে সাধনের খেলা হও যেয়ে গুরুর দাসী।।
স্ত্রীলিঙ্গ পুংলিঙ্গ আর
নপুংসকে শাসিত কর
যে লিঙ্গ ব্রহ্মাণ্ডের পর
কর প্রকাশি।।
মারে মতস্য না ছোঁয় পানি
রসিকের তেমন করণি
আকর্ষণে আনে টানি
ক্ষিরোদ-শশী।।
কারণ সমুদ্রের পারে
গেলে পায় অধরচাঁদে রে
লালন বলে নইলে ঘুরে
মরবি চুরাশী।।
Posted from WordPress for Android
মন্তব্য করুন